Cute Orange Flying Butterfly 2016-09-11 ~ ‎অচিনপুরের আইয়ুব‬
আস-সালামু আলাইকুম। আমি আইয়ুব আনসারি। আমার লেখাগুলো পড়তে প্রত্যহ ব্লগটি ভিজিট করুন

বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

অসতর্কতার পরিণাম

অসতর্কতার পরিণাম

                                                                               -Rayhan Ahmed




সাগর বাবুগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির এক মেধাবী ছাত্র।
ছোট থেকেই ছেলেটা একটু ডানপিঠে স্বভাবের।
সে ক্লাসে খুব ভালো হলেও ধরাবাঁধা নিয়মনীতি মানতে নারাজ।
পড়াশোনায় অন্যদের তুলনায় ভালো হলেও শৃঙ্খলাবিধি না মানার দায়ে প্রায়ই
মকবুল স্যারের কানটানি খেতো।
.
একদা সে লেখাপড়ার প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম কেনার জন্য শহরে যায়।
সে মূলত গ্রামের ছেলে।
গ্রাম থেকে শহর প্রায় ৮ কি.মি দূরে।
সে বাস যোগে করিমগঞ্জ বাস স্টান্ডে পোঁছে।
স্টান্ড থেকে ঠিক বিপরীত পথে লাইব্রেরি বাজার।
সেখান থেকে মিনিট পাঁচেকের পথ।
প্রায় ১০০ গজ দূরে ওভারব্রীজ। ওভারব্রীজ পেরিয়ে ১ টু বামদিকে গেলেই লাইব্রেরী বাজার।
সে ভাবলো ওভারব্রীজ পার হওয়া টা ঝামেলার। তাই  রাস্তার মাঝ  দিয়ে পার হওয়ার পরিকল্পনা করলো।
রাস্তায় জানজট ছিলো প্রচুর।
কিন্তু সে তবুও রাস্তা পার হবেই। তখন ১টু জানজট কমেছে।
রাস্তা বেশ ফাঁকাফাঁকা।
সে ভাবলো এটাই রাস্তা পার হবার উপযুক্ত সময়।
সে দিলো এক দৌড়। আর মাত্র ২/৩ ধাপ দিলেই সে পেরিয়ে যাবে।
রাস্তার ওপাশ থেকে তীব্র গতিতে ছুটে আসছিল এক মোটর সাইকেল।
.
মুহুর্তেই ঘটে গেল #অনাকাঙ্খিত ঘটনা।
মোটরসাইকেল টা একপাশ থেকে সাগরকে চাপা দিলো।
দৌড় মূখী থাকার কারণে সাগরের পায়ে আঘাত লাগলো।
সে রাস্তায় মুখ থুবড়ে পড়ে গেলো। সাথে বিকট আকারের চিৎকার করলো।
চিৎকার শুনে এগিয়ে আসলো পথচারীরা।
.
তারা দেখলো সাগরের পা থেকে রক্ত ঝরছে।
এমতাবস্থায় তারা সাগরকে  সিএনজি যোগে করিমগঞ্জ সদর হাসপাতালে
পৌঁছায়।
তাকে জরুরী বিভাগে ভর্তি করানো হয়।
ডাক্তারের রিপোর্ট অনুযায়ী জানা যায়  সাগরের ডান পা ভেঙে গেছে।
আর সেই সাথে বাম পা আঘাতপ্রাপ্ত  হয়েছে।
জরুরি বিভাগ থেকে সামান্য ব্যান্ডেজ করে দিয়ে সাগরকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠায়।
সেখানে তার চিকিৎসা চলে।
.
প্রায় ২ মাস পরে সাগর বাড়ি ফিরে।
সে বাড়ি ফিরলেও  সাথে বাড়ি ফিরেনি তার ডান পা।
কারণ, সেই পা কেটে ডাক্তার কৃত্রিম পা লাগিয়ে দিয়েছিল।
আজ সাগর নামের সেই ছেলেটি পঙ্গু।
সে পারে না নিজের মতো করে চলাফেরা করতে।
স্কুলে যাওয়ার সৌভাগ্য হয় না তার।
আর খায় না মকবুল স্যারের কানটানি।
বন্ধুদের সাথে আর বিকালের অলস সময়ে খেলা-ধুলার সুযোগ হয় না তার।
.
আজ সে অসহায়।ক্রমশ কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে উঠলো তার রঙ্গিন ভবিষ্যৎ।  সে আজ শুধুই দুশ্চিন্তাগ্রস্থ।
যা তার সামান্য অসতর্কতার জন্যই হয়েছে।
সে আজ অনুতপ্ত।
আজ সে বারবার বলছে কেন সে ওভারব্রীজ ব্যাবহার করলো না!!
কেন সে নীয়মনীতি মানতে নারাজ ছিলো!!!
এসব চিন্তা করতে করতে সে মানষিকভাবে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হতে থাকে।
.
সুতরাং আসুন আমরা শৃংখলাবিধি মেনে চলার চেস্টা করি।
সকল কাজেই ধৈর্যের পরিচয় দেই।
যেন আমার/আপনার জীবনেও সাগরের মত অনাকাঙ্খিত কিছু না ঘটে যায়।
.
আবারোও বলছি সকলেই সচেতন থাকবেন।
স্মরণ রাখবেন যেঃ- "একটা দূর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না।"
অবশেষে সকলের সুস্বাস্থ এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করে বিদায় নিচ্ছি।
আল্লাহ হাফেজ।




সমাপ্ত

শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ফেসবুক আইডি হ্যাক থেকে বাঁচানোর উপায়

Ayub Ansary
অচিনপুরের আইয়ুবের ব্লগ



হ্যাকারদের হামলায় অনেকটা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ফেসবুক। 
যার ফলে আতঙ্কিত সকল ফেসবুক ইউজার। 
সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করেও হ্যাকারের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না। 
আইডির সিকিউরিটি থাকা স্বত্তেও সামান্য অসতর্কতার জন্য ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে অনেকেই।
প্রতিদিন অসংখ্য ফেসবুক আইডি হ্যাক হচ্ছে। 
বিষয়টি স্বীকার করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ পরিসংখ্যান দিয়ে বলেছে, প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৬ লাখ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হচ্ছে।

যেভাবে হ্যাক হচ্ছেঃ-


ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং এর প্রায় ৭ ধরনের পদ্ধতি আছে।
তবে, বিভিন্ন গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ফেসবুক হ্যাকিংয়ের জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে কিলগার নামক একটি সফটওয়্যার।

সম্প্রতি কিলগার ছাড়াও ফেসবুক হ্যাকিং নামে একটি বিশেষ ধরনের 'জিপ ফোল্ডার' ব্যবহার করছেন হ্যাকাররা।
যা ফিশিং নামে পরিচিত।
ফেসবুক হ্যাকিংয়ের দ্বিতীয় পদ্ধতিটি অনেক সহজ এবং মারাত্মক।

জীপ ফোল্ডার ব্যাবহারে যেভাবে হ্যাক হচ্ছেঃ-


যারা ওয়েব ডেভলোপিং করেন তারা বিষয় টি সহজেই বুঝবেন।
এ ফোল্ডারে দুটি ফাইল থাকে।
এ দুটি ফাইল হ্যাকার তার ওয়েব হোস্টিং সাইটের FTP File Manager এ আপলোড করে।
তারপর সেই ফাইলের লিংক নিয়ে যার একাউন্ট হ্যাক করবে তার কাছে পাঠানোর ব্যাবস্থা করে।
এক্ষেত্রে হ্যাকার সাধারণত ম্যাসেজের ম্যাধ্যমে সেই একাউন্টে লিংক পাঠায়।
হ্যাকার তার কাঙ্ক্ষিত অ্যাকাউন্টধারীর ফেসবুক বন্ধু হলে তার ওয়ালেও পোস্ট  করে দেয় অথবা
কমেন্টের মাধ্যমে লিংক শেয়ার করে থাকে।
সেই সাথে বিভিন্ন প্রলোভন দেখায়।
ভিকটিম যখন আগ্রহ নিয়ে সেই লিংকে ক্লিক করবে তখনই  ফেসবুক আইডির
 ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড চলে যাবে হ্যাকারের File Manager এ।
ফলে সহজেই ফেসবুক আইডির এক্সেস গ্রহন করবে হ্যাকার।
একই প্রক্রিয়ায় ব্যক্তিগত ই-মেইল অ্যাকাউন্টও হ্যাকারদের দখলে চলে যাচ্ছে।

 অনেক হ্যাকার আবার বিভিন্ন ব্লগে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিংয়ের ট্রিকস হিসেবে বিশেষ জিপ ফোল্ডারটি আপলোড
 করছেন।
আর বলছেন যে, এটি ডাউনলোড করে আপনিও ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করতে পারবেন।
কিন্তু এখানেও হ্যাকার তার জাল পেতে রেখেছে।
এই ফাইলের মাঝেও হ্যাকার স্প্যাম প্রোগ্রাম সাজিয়ে রেখেছে।

আপনি যখন এই ফাইল টি নিয়ে কাজ করবেন তখন স্প্যামটি সরাসরি আপনার কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমের
সাথে যুক্ত হবে।
যার মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারের পূর্ণ এক্সেস চলে যাবে হ্যাকারের হাতে।
আপনার ব্যক্তিগত ফাইল, ফোল্ডার এবং অনলাইনে যত সাইটে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন, তার সবকিছু
হ্যাকারের দৃষ্টিসীমার ভেতর পাঠিয়ে দেবে।

স্প্যাম লিংকগুলো যেভাবে শেয়ার হচ্ছেঃ- 


 প্রথমে হ্যাকার কারো অ্যাকাউন্ট এর এক্সেস হাত নিচ্ছে।
তারপর ঐ অ্যাকাউন্ট থেকে তার সকল গুরুত্বপূর্ণ ফ্রেন্ডদের ওয়াল এ স্প্যাম লিংক টি পোস্ট করে দিচ্ছে।
যারাই লিঙ্কে ক্লিক করছে তাদের ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চলে যাচ্ছে হ্যাকারের কাছে।

মজার ব্যপার হলো, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন আইডি হ্যাক করার হ্যাকার সেই আইডির পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করছেন না।
ফলে, ভিকটিম বুঝতেই পারছেন না তার অ্যাকাউন্ট তিনি ছাড়াও অন্য কেউ পরিচালনা করছেন।

হ্যাকার তার জীপ ফোল্ডার কিভাবে তৈরি করছে? 


জিপ ফোল্ডার এর সাহায্যে অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে হ্যাকাররা নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করছেঃ


অনলাইনে প্রায় ১০০+ ওয়েবসাইট আছে যারা ফ্রি Web Hosting Account সার্ভিস দিয়ে থাকে।
হ্যাকাররা প্রথমে যেকোনো ফ্রি ওয়েব হোষ্টিং সাইটে একটি ফ্রি অ্যাকাউন্ট তৈরি করছেন।
এরপর তারা একটি নকল লগিন পেইজ তৈরি করছে।
এজন্যে, প্রথমে যে পেজের নকল লগিন
পেজ তৈরি করা হবে (যেমন, ফেসবুক) সেটিতে গিয়ে View page source করে
 এইচটিএমএল কোডগুলো একটি নোটপ্যাডে কপি করে তা facebook.html নামে সেভ করে নিচ্ছে।

তারপর, ডাটাগুলো একটি টেক্সট ফাইলে সেভ করার জন্য তারা একটি PHP Code তৈরি করছে (code.php)
এরপর,
একটি ফাকা টেক্সট ফাইল নিচ্ছে যেখানে ভিকটিমের ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডগুলো সেভ করা হবে (password.txt)।

পরবর্তী ধাপে তারা facebook.html code.php এই ফাইল দুটিকে লিঙ্কআপ করে দিচ্ছে।
ফলে,
password.txt ফাইলটি code.php ফাইলের সাথে স্বয়ংক্রিয়ভাবে লিঙ্কড হয়ে যাচ্ছে।

এরপর হ্যাকার সেই  ফাইলগুলো একটি জিপ ফোল্ডারে পরিনত করে তার ফ্রি হোষ্টিং এর C pannel  এ আপলোড করে লিঙ্কটি
ভিকটিমের ওয়াল এ পোস্ট করে দিচ্ছে।
যখনই ভিকটিম উক্ত লিঙ্কটিতে ক্লিক করবে, তখনই তার  ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডটি হ্যাকারের
তৈরি করা password.txt ফাইলে গিয়ে সেভ হবে।

এবার প্রশ্ন হলো, কিভাবে হ্যাকারের নজর থেকে নিরাপদে থাকবো???

আমরা সামান্য সতর্কতা অবলম্বন করলেই হ্যাকারের নজর থেকে নিরাপদ থাকতে পারি।
এক্ষেত্রে ১ম কাজ হচ্ছে সকল প্রকার অযাচিত লিংক উপেক্ষা করে যেতে হবে।
সেটা যতো বিশ্বস্ত ব্যাক্তিই হোক।
কেননা, এসব কাজ বিশ্বস্ত ব্যাক্তিরাই করে থাকে।

এরপর আপনি দেখে নিন, আপনার ফেসবুক আইডির প্রোটেকশন স্ট্যাটাস কততুকু।

এজন্য,  এই লিঙ্কে গিয়ে (অবশ্যই কম্পিউটার অথবা এন্ড্রয়েডের ডেস্কটপ ভার্সন থেকে)
  উপরে ডান প্রান্তে Overall protection এ লক্ষ্য করুন।
যদি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল হয়, তাহলে High (সবুজ রং চিহ্নিত) থাকবে।
যদি নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হয়, তাহলে low লেখাটি থাকবে।

এরকম নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল করার জন্য আপনি তিনটি অপশন পাবেন।
প্রথম অপশন থেকে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একাধিক মেইল যোগ করবেন।
দ্বিতীয় অপশনে ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আপনার ফোন নাম্বার যোগ করবেন।
তৃতীয় অপশনে নিরাপত্তা প্রশ্ন যোগ করুন।

মনে রাখবেন, এটি সেটিং করার পর আপনি যখনি প্রথমবার কোন পিসি অথবা ব্রাউজার ওপেন করবেন
তখনি আপনার ফোনে ৫ সংখ্যার একটি ভেরিফিকেশন কোড পৌছেঁ যাবে।
আপনি আপনার ফোন হতে প্রাপ্ত কোডটি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট এ লগিন করতে পারবেন।

মনে রাখবেন,
হ্যাকাররা সাধারণত প্রথমে ই-মেইল আইডি হ্যাক করার চেষ্টা করে।
আপনার ফেসবুক ইমেইল আইডি ও অন্যান্য পারসোনাল ইনফরমেশন যাতে কেউ দেখতে না পায়,
সেজন্য Edit profile এ গিয়ে Contact information এ সেন্সেটিভ ইনফরমেশনের প্রাইভেসিগুলো "Only me" করে রাখুন।


ফেসবুক ও ইমেইল দুটির জন্য দুই ধরনের শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নির্বাচন করুন।
 ইমেইলের প্রোটেকশন স্ট্যাটাস শক্ত আছে কিনা তা ভাল করে দেখে নিন।
ইমেইলের ক্ষেত্রে রিকভারি ইমেইল সংযুক্ত করুন।
আপনি জিমেইল ইউজার হলে Two Step Verification চালু রাখুন।


মনে রাখবেন,
আপনার রিকভারি ইমেইলগুলোর কোন একটি হ্যাক করতে পারলে অন্য সবগুলো (এমনকি ফেসবুকও) মুহূর্তের
মধ্যে হ্যাক করা কোন ব্যাপার না।
ইমেইল ও ফেসবুকের সিকুরিটি Question & Answer গুলো এমনভাবে নির্বাচন করুন যেটি আপনার কাছে
কমন কিন্তু অন্যদের কাছে পুরা আনকমন।
অনলাইনে ব্যক্তিগত তথ্য যতটা সম্ভব কম দেয়ার চেষ্টা করুন।

অধীর আগ্রহে টিউন টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
পরবর্তি আপডেট পেতে সাথেই থাকুন।
ইমেইলে পোস্ট পেতে সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না।



অলস কবি

অলস কবি
- আইয়ুব আনসারি
কবি, লিখোনা কেন স্মৃতিময় কাব্য;
লিখো না কেন গান?
গেল কত ঋতু, আসলো হেমন্ত;
মাঠে পাকিলো ধান।
কাটিলো শীত,
আসিলো বসন্ত, পাখির কলতান।
কবি লিখো না কেন গান?
কি লিখবো আর কবিতা কাব্য,
কি লিখবো গান?
দিতো মোরে যে উতসাহ প্রেরণা;
আজ নেই তার সন্ধান।
চলে গেছে সে, গত শরতে;
দিয়ে আমাকে ফাঁকি।
বলো এখন কি দিয়ে আজ
কাব্যের ছন্দ আঁকি?
তাকে ছাড়া কি হয় না কাব্য?
চেয়ে দেখ, খুঁজে পাবে আজ নতুন ছন্দ।
চেয়ে দেখ বসন্তে আজ,
ফুটিয়াছে কতো ফুল।
ছড়িয়েছে নানান ফুলের গন্ধ।
প্রকৃতি সাজিয়েছে আজ নতুন সাজে,
উঠো কবি, নিস্তব্ধ থাকা কি সাজে?
ধরো কলম, লিখতে থাকো,
কবিতা,গল্প,গান।
লেখনিতে আজ করে ফেলো সব;
দুঃখের অবসান।
ফুলের গন্ধ পারে না দিতে;
কাব্য-ছন্দের খোঁজ।
সে যদি আজ থাকত পাশে;
কাব্য লিখতাম রোজ।
facebook:- Ayub Ansary


Ayub Ansary