''বই পর্যালোচনা''
বই এর নাম ঃ- নকশী কাঁথার মাঠ।
লেখকঃ পল্লীকবি জসীমউদ্দীন।
ধরণঃ কাব্য।
কাব্যের সার-সংক্ষেপঃ-
পাশাপাশি দুটি গ্রামের দু'জন সাধারণ কৃষাণ-কৃষানীর অনবদ্য এক প্রণয় উপাখ্যান এটি।
গল্পের নায়ক রূপা ।
তাকে সবাই রূপাই বলে ডাকে।
পার্শবর্তী সব গ্রামে সেরা লাঠিয়াল হিসাবে তার পরিচিতি।
নৈলা গান বা বৃষ্টির জন্য গ্রামাঞ্চলে প্রচলিত গানের জন্য সাজু নামের অপরূপা কিশোরী যখন প্রথম
রূপাইর সামনে আসে, তখনই মন বিনিময় হয় দুটো অবুঝ কিশোর-কিশোরীর।
তারপর আসে সামাজিক বাধা।
সে সকল বাধা পেরিয়ে চিরায়ত ঘটকালী প্রথায় একসময় বিয়ে হয় তাদের।
গ্রামে শুরু হলো কাইজ্জা(জমি, চর দখল নিয়ে কোন্দল)।
রূপাই সেরা #লাঠিয়াল।
তার ডাক পড়লো।
তৎক্ষণাৎ সে সাজুকে রেখে চলে গেল সেখানে।
অনন্য সুখের সংসার ছিল তাদের।
রূপাইয়ের বাঁশির সুরে রাত কাটতো সাজুর।
কিন্তু এত সুখ কি চিরদিন থাকবে? ? ?
ব্যক্তিগত অভিমতঃ-
চিরায়ত গ্রামবাংলার আবহমান আচার-প্রথা কে জানতে 'নকশী কাঁথার মাঠ' এর কোন তুলনা হয়না।
দীনেশ চন্দ্র সেনের ভাষায়, "জসীমউদ্দীন যদি কেবল নকশী কাঁথার মাঠ লিখতেন।
আর কোন কাব্যই না লিখতেন,
তবুও তার নাম বাংলা সাহিত্যে স্থায়ী আসন লাভ করত।"
আমার পড়া এ যাবত কালের শ্রেষ্ঠ কবিতার বই 'নকশী কাঁথার মাঠ'।
কবিতার প্রতিটা চরণ অনবদ্য।
ছত্রে ছত্রে যে নাট্যগুণ তা এক কথায় অনন্য!
প্রিয় বই নিয়ে কিছু লিখবো ভেবে দুঃসাহস নিয়ে এই পর্যালোচনাটা দিলাম!
আমি এক বসায় শেষ করেছি পুরো বইটা।
বইটি থেকে মাত্র কয়েকটি কবিতা পড়েছি ছাত্রজীবনে।
কিন্তু তা থেকে ধারণা পাইনি পুরো বই টি কেমন হবে/ হতে পারে।
কিছু বই কখনো পুরোনো হয়না!
'নকশী কাঁথার মাঠ 'তেমনি একটা বই।
এত সাবলীলতা খুব কম পেয়েছি কাব্যে।
জসীমউদ্দীন বলেই হয়তো সম্ভব হয়েছিল।
যারা এখনো পড়েননি, বলতে বাধা নেই তারা বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য রত্নের সাহিত্য -স্বাদ পাননি ।
বই এর নাম ঃ- নকশী কাঁথার মাঠ।
লেখকঃ পল্লীকবি জসীমউদ্দীন।
ধরণঃ কাব্য।
কাব্যের সার-সংক্ষেপঃ-
পাশাপাশি দুটি গ্রামের দু'জন সাধারণ কৃষাণ-কৃষানীর অনবদ্য এক প্রণয় উপাখ্যান এটি।
গল্পের নায়ক রূপা ।
তাকে সবাই রূপাই বলে ডাকে।
পার্শবর্তী সব গ্রামে সেরা লাঠিয়াল হিসাবে তার পরিচিতি।
নৈলা গান বা বৃষ্টির জন্য গ্রামাঞ্চলে প্রচলিত গানের জন্য সাজু নামের অপরূপা কিশোরী যখন প্রথম
রূপাইর সামনে আসে, তখনই মন বিনিময় হয় দুটো অবুঝ কিশোর-কিশোরীর।
তারপর আসে সামাজিক বাধা।
সে সকল বাধা পেরিয়ে চিরায়ত ঘটকালী প্রথায় একসময় বিয়ে হয় তাদের।
গ্রামে শুরু হলো কাইজ্জা(জমি, চর দখল নিয়ে কোন্দল)।
রূপাই সেরা #লাঠিয়াল।
তার ডাক পড়লো।
তৎক্ষণাৎ সে সাজুকে রেখে চলে গেল সেখানে।
অনন্য সুখের সংসার ছিল তাদের।
রূপাইয়ের বাঁশির সুরে রাত কাটতো সাজুর।
কিন্তু এত সুখ কি চিরদিন থাকবে? ? ?
ব্যক্তিগত অভিমতঃ-
চিরায়ত গ্রামবাংলার আবহমান আচার-প্রথা কে জানতে 'নকশী কাঁথার মাঠ' এর কোন তুলনা হয়না।
দীনেশ চন্দ্র সেনের ভাষায়, "জসীমউদ্দীন যদি কেবল নকশী কাঁথার মাঠ লিখতেন।
আর কোন কাব্যই না লিখতেন,
তবুও তার নাম বাংলা সাহিত্যে স্থায়ী আসন লাভ করত।"
আমার পড়া এ যাবত কালের শ্রেষ্ঠ কবিতার বই 'নকশী কাঁথার মাঠ'।
কবিতার প্রতিটা চরণ অনবদ্য।
ছত্রে ছত্রে যে নাট্যগুণ তা এক কথায় অনন্য!
প্রিয় বই নিয়ে কিছু লিখবো ভেবে দুঃসাহস নিয়ে এই পর্যালোচনাটা দিলাম!
আমি এক বসায় শেষ করেছি পুরো বইটা।
বইটি থেকে মাত্র কয়েকটি কবিতা পড়েছি ছাত্রজীবনে।
কিন্তু তা থেকে ধারণা পাইনি পুরো বই টি কেমন হবে/ হতে পারে।
কিছু বই কখনো পুরোনো হয়না!
'নকশী কাঁথার মাঠ 'তেমনি একটা বই।
এত সাবলীলতা খুব কম পেয়েছি কাব্যে।
জসীমউদ্দীন বলেই হয়তো সম্ভব হয়েছিল।
যারা এখনো পড়েননি, বলতে বাধা নেই তারা বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য রত্নের সাহিত্য -স্বাদ পাননি ।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন