



ইস্তাম্বুলের এই বিমানবন্দরকে তুরস্কের পক্ষ থেকে গ্রিন বা সবুজ বিমানবন্দর বলা হচ্ছে। এই বিমানবন্দরে বৃষ্টির পানি ব্যবহারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যদিও এ বিমানবন্দর বানাতে গিয়ে পরিবেশের ক্ষতি করতে হয়েছে। কারণ অনেক গাছ কেটে ফেলা হয়েছে।
আপাতত দুটি রানওয়ে ও একটি টার্মিনাল চালু হয়েছে। চালু হওয়া দুই রানওয়ের একটি ৪ দশমিক ১ কিলোমিটার এবং অপরটি ৩ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার লম্বা। ছবি: ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর
এই বিমানবন্দরের নকশা পুরস্কারও জিতেছে। ২০১৬ সালে বার্লিনে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড আর্কিটেকচারাল ফেস্টিভ্যালে ‘ফিউচার প্রজেক্টস ইনফ্রাস্ট্রাকচার’ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার জিতেছে ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর।

এই বিমানবন্দরের নকশা পুরস্কারও জিতেছে। ২০১৬ সালে বার্লিনে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড আর্কিটেকচারাল ফেস্টিভ্যালে ‘ফিউচার প্রজেক্টস ইনফ্রাস্ট্রাকচার’ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার জিতেছে ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর।


তথ্যসূত্র: ইকোনমিক টাইমস ও সিএনএন