মনে পড়ে গ্রামের সেই পুকুরের কথা।
শৈশব , কৈশর সবই কেটেছে সেখানে।
কত্ত স্মৃতি জড়িয়ে আছে সেথায়।
আমি তো সাঁতার কাটাও শিখেছিলাম সেখানে...
পুকুর টা আমার বাড়ি থেকে কিছুটা পূর্ব দিকে অবস্থিত।
যার পশ্চিম পার্শ্বে একটা হিন্দু বাড়ি।
আগে একসময় সেখানে অনেক হিন্দুর বসবাস ছিল।
এখন মাত্র একটি বাড়িই আছে। যেখানে মাত্র কয়েকজন থাকে।
আই মিন একটা পরিবার ।
পুকুরের চতুর্পাশ্বে আবাদী জমি।
পুকুরের উত্তর পাড়ে অবস্থিত বরেন্দ্র বহুমূখী উন্নয়নকল্প এর ডীপ টিউবয়েল।
দিনরাত অবিরাম পানি উত্তোলন হয় সেখান থেকে ।
যার উপরেই নির্ভর করে হাজার হাজার মানুষের ভাগ্যের চাকা।
যদিও ভাগ্য আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত। তবুও তো প্রচেষ্টা চালাতেই হবে।
আর ফসল ফলানোর সকল প্রচেষ্টা বৃথা যাবে যদি পানির সরবরাহ না থাকে।
প্রায় ৮০০ বিঘা জমির সেচের পানির যোগান আসে এই ডীপ টিউবয়েল থেকে।
পুকুরের পূর্ব পার্শ্বে আমাদের ভিটে জমি আছে।
যেখানে সারাবছর তরি-তরকারী ফলানো হয়।
বাবা সেখানে হরেক রকম সবজী ফলাতো...
।
মাঝে মাঝে পুকুর থেকে পানি নিয়ে সেচের কাজ চালানো হতো।
পুকুরে আমার অনেকটাই দখলদারী চলতো।
কিন্তু ,
কিছুদিন পর দেখতে পেলাম পুকুরের পানি ছুঁতে গেলেই আমি জরাক্রান্ত হয়ে পড়ি।
সে কি জ্বর !!
এক সপ্তাহ জুড়ে তার প্রভাব থাকতো...
তবুও কোন না কোন কারণে সেই পুকুরে যেতে হতো।
এক পর্যায়ে লক্ষ্য করলাম ঐ পুকুর আমার জন্য হারাম।
যতই প্রয়োজন থাকুক না কেন আমি সেখানে যেতাম না ।
পুকুর আমার জন্য হারাম বলে নিজেকে গুটীয়ে নিলাম ।
তবে,
শৈশব , কৈশর সবই কেটেছে সেখানে।
কত্ত স্মৃতি জড়িয়ে আছে সেথায়।
আমি তো সাঁতার কাটাও শিখেছিলাম সেখানে...
পুকুর টা আমার বাড়ি থেকে কিছুটা পূর্ব দিকে অবস্থিত।
যার পশ্চিম পার্শ্বে একটা হিন্দু বাড়ি।
আগে একসময় সেখানে অনেক হিন্দুর বসবাস ছিল।
এখন মাত্র একটি বাড়িই আছে। যেখানে মাত্র কয়েকজন থাকে।
আই মিন একটা পরিবার ।
পুকুরের চতুর্পাশ্বে আবাদী জমি।
পুকুরের উত্তর পাড়ে অবস্থিত বরেন্দ্র বহুমূখী উন্নয়নকল্প এর ডীপ টিউবয়েল।
দিনরাত অবিরাম পানি উত্তোলন হয় সেখান থেকে ।
যার উপরেই নির্ভর করে হাজার হাজার মানুষের ভাগ্যের চাকা।
যদিও ভাগ্য আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত। তবুও তো প্রচেষ্টা চালাতেই হবে।
আর ফসল ফলানোর সকল প্রচেষ্টা বৃথা যাবে যদি পানির সরবরাহ না থাকে।
প্রায় ৮০০ বিঘা জমির সেচের পানির যোগান আসে এই ডীপ টিউবয়েল থেকে।
পুকুরের পূর্ব পার্শ্বে আমাদের ভিটে জমি আছে।
যেখানে সারাবছর তরি-তরকারী ফলানো হয়।
বাবা সেখানে হরেক রকম সবজী ফলাতো...
।
মাঝে মাঝে পুকুর থেকে পানি নিয়ে সেচের কাজ চালানো হতো।
পুকুরে আমার অনেকটাই দখলদারী চলতো।
কিন্তু ,
কিছুদিন পর দেখতে পেলাম পুকুরের পানি ছুঁতে গেলেই আমি জরাক্রান্ত হয়ে পড়ি।
সে কি জ্বর !!
এক সপ্তাহ জুড়ে তার প্রভাব থাকতো...
তবুও কোন না কোন কারণে সেই পুকুরে যেতে হতো।
এক পর্যায়ে লক্ষ্য করলাম ঐ পুকুর আমার জন্য হারাম।
যতই প্রয়োজন থাকুক না কেন আমি সেখানে যেতাম না ।
পুকুর আমার জন্য হারাম বলে নিজেকে গুটীয়ে নিলাম ।
তবে,
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন